
রানীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ
সরকারী স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা উপেক্ষা করে উন্নয়নের নামে রানীশংকৈল উপজেলা প্রায় ৬ কোটি টাকার নতুন বহুতল বিল্ডিং নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির ছোয়া লেগেছে। ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল এলজিইডি কর্তৃপক্ষের প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলামের বিরুদ্ধে।
রানীশংকৈল উপজেলা নতুন ভবন নির্মানের অনিয়মের বিষয়ে উপজেলা স্থানীয় সরকার এলজিইডি উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলামের কাছে বিল্ডিং নির্মাণ কাজের ইষ্টিমেট চাওয়া হলে তিনি সাংবাদিকদের ইষ্টিমেট দেওয়া যাবেনা কারন ইষ্টিমেট সাংবাদিকদের দিলে থলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে।
একাধিক স্থানিয় ঠিকাদার বিল্ডিং কাজের অনিয়মের বিষয়ে মত প্রকাশ করেছেন সাংবাদিকদের সাথে। আভিযোগ উঠেছে নতুন বহুতল ভবন নির্মাণ ক্ষেত্রে য়ে সব উপকরন সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো নিন্মমানের।ভবন নির্মানের শুরু থেকে মাটি ধুরমুজ না করে
পলিথিন বিছায়ে ব্যাজ ঢালায়ের কাজ শুরু করে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। বহুতলা ভবন নির্মাণ ক্ষেত্রে বিএসটি আই রড ব্যবহার না করে নিন্মমানের রড দিয়ে
বহুতল বিল্ডিং কাজ করে, বহুতলা ভবন নির্মাণ ক্ষেত্রে হোল্ডসিম সিমেন্ট এবং ৫-৮ ইঞ্চি বড় সাইজের আর হাপ ইঞ্চি ছোট সাইজের পাথর ব্যবহার করার কথা থাকলও নিন্মমানের সিমেন্ট মরা পাথর লোকাল বালু দিয়ে দায় সাড়া কাজ করছে সিজান কন্ট্রাকসন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। সরকারী স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা উপেক্ষা করে গ্ৰামীণ অবকাঠামো রাস্তা ঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট, বিল্ডিং নির্মাণ কাজে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির সংবাদ অললাইন নিউজ পোটাল, টেলিভিশন, জাতীয় পত্রিকা সহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশ হলেও কোন এক অদৃর্ষ শক্তিতে সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষকে ম্যানেজ করে একি স্ট্রেশনে আট বছরর ধরে চাকরী করে আসছেন। যানা যায় এই প্রকৌশলী কর্মকতা তারেক বিন ইসলাম ২০১৩ ইং সালে এই রানীশংকৈল উপজেলা প্রকৌশলী কার্য়ালয়ে অন্যত্র থেকে বদলি হয়ে যোগদান করেন। যোগদানের পর সরকারী নীতিমালা অনুযায়ী একজন সরকারী কর্মকতা/ কর্মচারী একি স্টেশনের তিন বছরের বেশি চাকরী করতে পারবেনা কিন্তু এই তারেক বিন ইসলাম এলজিডি প্রকৌশলী কর্মকতা কোন এক অদৃর্ষ্য খুটির জোড়ে আজ ২০২১ ইং সাল পযন্ত আট বছর অধিক সময় ধরে চাকরী করে আসছেন স্থনীয় সচেতনমহলের প্রশ্ন।সিজান কন্ট্রাকসন ঠিকাদার সফিকুল ইসলাম এর সাথে মুঠো ফোনে কথা বলা হলে তিনি বলেন সবকিছু ঠিক ঠাক আছে, প্রকৌশলি তো কাজটা দেখাশোনা করে আসছে তিনি তো কিছু বলছেনা।
রানীশংকৈল উপজেলা প্রকৌশলী তারেক বিন ইসলাম কে নির্মাণ কাজের অনিয়মের বিষয়ে মুঠোফোন একাধিকবার গত ৫জুন যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে
তিনি ফোন রিসিপ করেননি। বর্তমানে তিনি দূর্নীতির বর পক্ষ। দুরনীতির বর পক্ষ।
এদিকে উপজেলার বিভিন্ন
স্তরের লোকজন এই উপজেলা প্রোকৌশলী তারেক বিন ইসলামের বিরুদ্ধে অনেক ক্ষোভ নিন্দা প্রকাশ করেন।এবং বলেন এই প্রোকৌশলী কর্মকর্তা এত খারাপ যে,
তার অফিস কক্ষে সিগারেটের গন্ধে ভিতরে ঢোকা যায়না।এবং তিনি তার অফিসের বারান্দাতেও লোক সম্মুখে
মশান নিয়ে সিগারেট ফুকায় যা রানীশংকৈল বাসী তাকে গ্রেট সিগারেট খোর হিসেবে ভালই চিনেন।
উপজেলা প্রোকৌশলী তারেক বিন ইসলামের ইতিমধ্যে গোমর ফাঁস হয়ে
পরলে তিনার নাম টক অব দি শহরে পরিনত হয়েছে।এহেন ন্যাস্কারজনক কর্মকান্ডে এলাকায় সচেতন মহল গভীর ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করেছেন।