ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আ.লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শনিবার (২২মে) জেলা আ.লীগের সভাপতি মুহাম্মদ সাদেক কুরাইশী ও সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার রায় ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেন। এ কমিটিতে সভাপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ আলী এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আবু হাসনাত বাবুকে দায়িত্ব প্রদান করেছেন।

এছাড়াও কমিটিতে সহ-সভাপতি অপূর্ব কুমার রায়, মাজেদুর রহমান, সমর কুমার চ্যাটার্জী নুপুর, জুলফিকার আলী, সহিদুর রহমান, আব্দুস সবুর মিয়া ও সুরাইয়া জেসমিন বিউটি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে হুমায়ুন কবির ও প্রভাষক হুমায়ুন কবির, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক পদে তালেবুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক পদে আশরাফুল আলম, প্রচার সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক পদে আলেয়া পারভীন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক পদে বীর মুক্তিযোদ্ধা মীরানাথ গোস্বামী, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে অভয় কুমার ও আল মনসুর, উপ দপ্তর সম্পাদক গোলাম রব্বানী মিঞা, উপ-প্রচার সম্পাদক ইমরান আলী, কোষাধ্যক্ষ তাজুকে রাখা হয়েছে।

সদস্য পদে আলহাজ্ব মো. দবিরুল ইসলাম এমপি, প্রবীর কুমার রায়, আলহাজ্ব মো. সফিকুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল ইসলাম, এ্যাড. মোস্তাক আলম টুলু, প্রভাষক মাজহারুল ইসলাম সুজন, আলী আসলাম জুয়েল, কামরুজ্জামান শামীম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকসেদ আলী, বন্দি রাম সিংহ, পানাউল্লাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আ: সোবহান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: লতিফ, তোফাজ্জল হোসেন, হাফিজুল ইসলাম, আতিকুর রহমান, মতলেবুর রহমান, আলমগীর হোসেন, বাবুল আক্তার, ফজলুর রহমান, ফজলে রাব্বী রুবেল, দিলিপ চ্যাটার্জী, রোকনুজ্জামান, দুলাল রব্বানী, ওমিকান্ত সাহা, সাহাবুদ্দীন, আমিনুল ইসলাম, প্রভাত কুমার রায় সামশুল আলম, দেলওয়ার হোসেন, রফিকুল ইসলাম, লাজিব উদ্দীন কালঠু, আকালু মোহাম্মদ (ডঙ্গা), আব্দুল মজিদ, রহমতুল্লাহ সরকারকে রাখা হয়েছে।

এর আগে ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলা আ.লীগের কমিটি ঘোষণা করেন জেলার নেতারা। পরে একই পরিবারের দুই ভাইকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ঘোষণা নিয়ে গণমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হলে পরদিনই কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় কমিটি স্থগিত করা হয়।

এরপর গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পুরনায় ২৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করে দেন জেলা আ.লীগের নেতারা। সেই কমিটি ৭১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করে জেলায় পাঠালে সেটির চূড়ান্ত অনুমোদন হয়।