২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলা রাখে আল্লাহ মারে কে- জয়নুল আবেদীন

হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি: আজ সেই ভয়াল ২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার দিন। বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এ আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ১৭ বছর। ২০০৪ সালে এই দিনে গ্রেনেড হামলায় জনগণের প্রাণ প্রিয় নেত্রী সেই সময়ের বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা বেঁচে গেলেও নিহত হন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আইভি রহমানসহ ২৪ জন। গুরুতর আহত হন অসংখ্য মানুষ। তৎকালীন সময়ে বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করলে নেতাকর্মীদের ভালোবাসার মানবপ্রাচীরের কারণে সেদিন প্রাণে রক্ষা পাওয়া বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সেদিন ছিলো সন্ত্রাস ও বোমা হামলার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সমাবেশ। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে সেই সময়ের বিরোধী দলের নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। একটি ট্রাককে মঞ্চ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। শেখ হাসিনার ভাষণ শেষ হতে না হতেই শুরু হয় গ্রেনেড হামলা। ওইদিন হামলার পর রক্তে ভেসে যায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে থাকে আহত-নিহতদের দেহ। ডের যুগ পর এখনো অনেকে শরীরে বয়ে বেড়াচ্ছেন গ্রেনেডের স্প্লিন্টার। একের পর এক গ্রেনেড বিস্ফোরণে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ। সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে

জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পিতার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্নকরণে কাজ করছেন এবং বাংলাদেশের উন্নয়নের গতি আবারও সচল করেছেন।

এরিমধ্যে আওয়ামীলীগ সরকার বিশ্বে দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছে। করোনা মহামারীর সময়ে নিয়েছেন সঠিক পদক্ষেপ । নেতৃবৃন্দরা সকল ভেদাভেদ অতিক্রম করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারনকারী সবাইকে এক জায়গাতে এসে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড জাতির কাছে তুলে ধরার আহবান জানান, বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগ হরিপুর উপজেলা সভাপতি জয়নুল আবেদীন। প্রতিবছরের মত এবারও দিনটি উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করবে আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠন ।